Animation থ্রিডি এনিমেশন

ল্যান্ডস্কেপ তৈরী করুন পছন্দের ডিজাইনে

আপনি একটি ল্যান্ডস্কেপ তৈরী করতে চান যেখানে গাছগুলি নির্দিষ্ট লেখা কিংবা লোগোর মত সাজানো থাকবে। কিংবা নির্দিষ্ট ডিজাইনে। যেমন উদাহরনের ল্যান্ডস্কেপে গাছপালা দিয়ে ২১ লেখা রয়েছে। বিভিন্ন মডেলিং সফটঅয়্যারে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে একাজ করার ব্যবস্থা রয়েছে। ভিউ (Vue) ইকো সিষ্টেম ব্যবহার করে কাজটি করা যায় খুব সহজে।
ধারনাটি এমন, আপনি যে ডিজাইন বা প্যাটার্নে গাছপালা সাজাতে চান সেই প্যাটার্নের একটি সাদাকালো ইমেজ তৈরী করে নেবেন। একে ম্যাপ

থ্রিডি এনিমেশন : পোজার কেন ব্যবহার করবেন

স্মিথ মাইক্রো এর তৈরী থ্রিডি এনিমেশন সফটঅয়্যার পোজার সম্পর্কে বলা হয় সৌখিন, শিল্পী এবং পেশাদার গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য। এতে দুটি বিষয় স্পষ্ট, একদিকে এর ব্যবহার সহজ, ইচ্ছে করলে যে কেউ ব্যবহার করতে পারেন, অন্যদিকে এটা ব্যবহার করে উচু মানের কাজ পাওয়া যায়।
যদি ক্যারেকটার এনিমেশন করতে চান তাহলে এরচেয়ে সহজ সফটঅয়্যার পাবেন না। বিভিন্ন ধরনের ক্যারেকটারের এক বিশাল

থ্রিডি মডেলিং এর জন্য জেড-ব্রাস

থ্রিডি এনিমেশন, মুভি বা গেম নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। অনেকের কাছে বিষয়টি এত পছন্দের যে তারা শিখতে চান। বিষয়টি একদিকে যেমন আকর্শনীয় অন্যদিকে সৃষ্টিশীল এবং লাভজনক। সমস্যা হচ্ছে কাজটি একইসাথে জটিল। বাংলাদেশে থ্রিডি গেম, এনিমেটেড মুভি এমনকি স্পেশাল ইফেক্টের ব্যবহারও উল্লেখ করার মত না। সেকারনে বিষয়টি রহস্য হিসেবে থেকে গেছে অধিকাংশের কাছে।
অল্প কথায় থ্রিডির বিশাল জগত তুলে ধরা সম্ভব না। এর প্রথম ধাপ মডেল তৈরী সম্পর্কে কিছু ধারনা দেয়া হচ্ছে। জানানো

থ্রিডি মডেলিং এর নানা বিষয়

থ্রিডি মডেল তৈরীর সময় আপনি ভারটেক্স, এজ, ফেস, পলিগন ইত্যাদি বেশকিছু শব্দ ব্যবহার করেন। এগুলি ঠিক কি প্রকাশ করে যদি না জানা থাকে তাহলে জেনে নিন।
থ্রিডি মডেল
থ্রিডির জগতে আপনি যাকিছু তৈরী করেন সেটাই মডেল। সেটা

ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য থ্রিডি মডেলিং


থ্রিডি এনিমেশন সম্পর্কে আগ্রহ বহু মানুষের। অনেকেই থ্রিডি মুভি বা কার্টুন তৈরী করতে চান, নিজের পছন্দের কোন বিষয় তুলে ধরতে চান এনিমেশনের মাধ্যমে। বাংলাদেশে বিষয়টি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ততটা প্রতিষ্ঠিত না যেকারনে অধিকাংশের জন্যই ভুল ধারনা তৈরী হয়। শেখার সুযোগ না থাকায় বিভ্রান্ত

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স এর গুরুত্বপুর্ন কয়েকটি প্লাগইন


থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স বহুবিধ কাজের সফটঅয়্যার। মিডিয়া এনিমেশন, স্পেশাল ইফেক্ট, বিজ্ঞাপন চিত্র, আর্কিটেকচারাল ভিজুয়ালাইজেশন থেকে শুরু করে থ্রিডি কার্টুন এনিমেশন সবই তৈরী করা হয় এর সাহায্যে। স্বাভাবিকভাবেই সফটঅয়্যারটি অত্যন্ত বড় এবং জটিল।

থ্রিডি এনিমেশনের জন্য মোডো

লাক্সোলোজির তৈরী মোডো নামের সফটঅয়্যারটি ২০০৪ সালে বাজারে আসার পর অনেকের কাছে থ্রিডি কাজের অন্যতম সফটঅয়্যারে পরিনত হলেও সাধারন ব্যবহারকারীদের অনেকের কাছে  অপরিচিত থেকে গেছে। কারন থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্সের জনপ্রিয়তা। উল্লেখ করা যেতে পারে থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স, মায়া, সফটইমেজ থেকে শুরু করে অটোক্যাড পর্যন্ত সবগুলি সফটঅয়্যার বর্তমানে অটোডেস্ক এর নিয়ন্ত্রনে। তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করা কঠিন। তারপরও মোডোর কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় বিশেষ কিছু সুবিধের কারনে।

মোডো একদিকে সহজ অন্যদিকে অত্যন্ত শক্তিশালী। অনেক মায়া ব্যবহারকারী মায়ার সাথে মোডো ব্যবহার করেন।
মোডোর ভার্শন কিভাবে উল্লেখ করা হয় সেসম্পর্কে ধারনা থাকা প্রয়োজন। এর নামকরন করা হয় ১০১, ২০১, ৩০১ এভাবে। সবশেষ ভার্শন ৬০১।

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স : ইন্টারফেস পরিচিতি

যে সফটঅয়্যারই হোক না কেন, সেখানে কাজ করার জন্য আপনার জানা প্রয়োজন সেখানে কি কি টুল রয়েছে, কোনটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্সের মত বড় আকারের সফটঅয়্যার হলে বিষয়টি আরো জটিল। প্রতিটি কমান্ডের রয়েছে অসংখ্য পরিবর্তনের ব্যবস্থা। সরাসরি সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে গেলে জটিল মনে হওয়া স্বাভাবিক।
থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স ব্যবহার করে মডেলিং এবং এনিমেশনের টিউটোরিয়ালের শুরুতে ইন্টারফেস সম্পর্কে পরিচিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স চালু করলে

থ্রিডি টেক্সট তৈরীর জন্য ব্যবহার করুন কুল থ্রিডি

যারা থ্রিডি ষ্ট্রডিও ম্যাক্স কিংবা মায়ার মত সফটঅয়্যার ব্যবহার করেন তারা খুব মনেরমত থ্রিডি টেক্স তৈরী করে নিতে পারেন। সেটা এনিমেশনের জন্যই হোক, ভিডিওর টাইটেলের জন্যই হোক আর গ্রাফিক ডিজাইনে ব্যবহারের জন্যই হোক। যারা থ্রিডি সফটঅয়্যারে দক্ষ নন তাদের সমস্যায় পড়তে হয় যখন ক্লায়েন্ট থ্রিডি টেক্সট ব্যবহার করতে বলেন। একাজ সহজেই করে নিতে পারেন কুল-থ্রিডি ব্যবহার করে।
কুল থ্রিডি (Ulead Cool 3D Studio) এনিমেশন সফটঅয়্যার। আপনি থ্রিডি টেক্সট কিংবা অবজেক্ট তৈরী করতে পারেন, তাকে এনিমেট করতে পারেন, আউটপুট হিসেবে ভিডিও ফাইল কিংবা ইমেজ ফাইল তৈরী করতে পারেন। কিংবা থ্রিডি

প্রিমিয়ার ব্যবহার করে এনিমেশন তৈরী

ভিডিও এডিটরদের সবসময়ই টাইটেল তৈরী করতে হয়। এজন্য এডবি প্রিমিয়ারে রয়েছে টাইটেল তৈরী ব্যবস্থা। কিন্তু টাইটেল বিষয়টি এমনই যে সেখানে সবসময়ই নতুনত্ব আনতে হয়। হলিউডের কোন কোন নির্মাতা বলেন একজন দর্শক ভিডিও দেখতে কিনা সেটা নির্ভর করে সুন্দর টাইটেলের ওপর। কাজেই সেখানে আকর্ষনীয় কিছু থাকা প্রয়োজন।
টাইটেল ব্যবস্থা ছাড়াও প্রিমিয়ার ব্যবহার করে এনিমেশন কাজ করতে পারেন। শুধু টাইটেল কেন, ভিডিওর মধ্যে কোথাও। এনিমেশন সফটঅয়্যারে যে সুবিধেগুলি থাকে তার সবই রয়েছে প্রিমিয়ারে।
উদাহরন দিয়ে দেখা যাক।
আপনার ব্যবহাররের জন্য একটি ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে। ভিডিও হতে পারে, ষ্টিল ইমেজ হতে পারে, টুডি এনিমেশনে ব্যবহারের জন্য একাধিক লেয়ারের ড্রইং হতে পারে। আপনি সেখানে সুর্যোদয় দেখাতে চান। কাজটি করা যাবে প্রিমিয়ার ব্যবহার করেই।

ফ্লাশ ক্যারেকটার এনিমেশন : বোন টুল ব্যবহার

থ্রিডি ক্যারেকটার এনিমেশনের জন্য বোন টুল একটি প্রচলিত পদ্ধতি। একটি হাত সরানোর পদ্ধতিকে উদাহরন হিসেবে ভাবতে পারেন। একটি হাত কোন বস্তুকে এক যায়গা থেকে তুলে আরেক যায়গায় রাখল। এজন্য বাহু থেকে আঙুল পর্যন্ত প্রতিটি অংশকে একের সাথে অন্যের মিল রেখে সরাতে হয়।  একটি একটি করে অংশগুলিকে সরানো যেমন কষ্টকর এবং সময়সাপেক্ষ, তেমনি ফলও খুব ভাল হয় না। এজন্য ইনভার্স কাইনেমেটিকস (Inverse Kinemetics, IK) নামে একটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে সত্যিকারের মানুষের হাত যেভাবে বিভিন্ন অংশ জোড়া

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স : শুরুতেই যে কাজগুলি করা প্রয়োজন

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স সফটঅয়্যার চালু করে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। মডেল তৈরী থেকে শুরু করে ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার, এনিমেশন সবকিছু করার পর হয়ত দেখা গেল সামান্য কিছূ বিষয়ে দৃষ্টি না রাখার কারনে আপনার পরিশ্রম বৃথা যাচ্ছে। আবার কিছু বিষয় কাষ্টমাইজ করে নিলে কাজ করা সহজ হয়।
ম্যাক্সের গুরুত্বপুর্ন কিছু কাষ্টমাইজেশন সম্পর্কে জেনে নিন।

ফ্লাশ টিউটোরিয়াল : মাস্ক ব্যবহার

মাস্ক একধরনের অবজেক্ট যা অন্য অবজেক্টের নির্দিষ্ট অংশ দেখায়। মাস্ককে বাস্তবের মুখোসের সাথে তুলনা করতে পারেন, মুখে মুখোস পড়লে যেমন শুধুমাত্র চোখ দেয়া যায়, ঠিক তেমনি।
ফ্লাশে মাস্ক ব্যবহার করা হয় দুটি কারনে। যদি কোন ইমেজ বা ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ দেখাতে চান, বাকি অংশ দেখা যাবে না এমন কাজের জন্য। আর ফ্লাশ মুভি তৈরীর সময়

ফটোশপে এনিমেটেড জিফ ফাইল তৈরী

ওয়েব পেজে স্থির ছবির তুলনায় নড়াচড়া করা ছবি বেশি দৃষ্টি আকর্ষন করে একথা সকলেই জানা। যারা ওয়েব পেজে বিজ্ঞাপন দেন তাদের কাছেও সেকারনেই এনিমেটেড বিজ্ঞাপন বেশি পছন্দ। ওয়েবে দুধরনের এনিমেটেড বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয়, ফ্লাশ ভিত্তিক এবং এনিমেটেড জিফ। ফ্লাশ এনিমেশনের জন্য ব্যবহার করবেন ফ্লাশ অথবা অন্য এনিমেশন সফটঅয়্যার। কাজ করতে হবে এনিমেশনের যে নিয়ম সেই নিয়মেই। আর জিফ এনিমেশন তৈরী করে নিতে পারেন ফটোশপেই।
প্রথমে একটু জেনে নেয়া প্রয়োজন জিফ এনিমেশন কি। সাধারন জেপেগ (JPG,

3ds Max থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স : ২ মিনিটে থ্রিডি বাড়ি তৈরী,

সারা বিশ্বেই আবাসন একটি বড় ব্যবসা। ল্যান্ড ডেভেলপার থেকে হাউজিং কোম্পানী সকলেই প্রতিযোগিতা করছেন কিভাবে ক্রেতার কাছে পীছুবেন। তাদের হাতে স্বপ্নের মত ঘরবাড়ি  তুলে দেবেন। টিভি বিজ্ঞাপনে সেই ঘরবাড়ি দেখাবেন। ফল হিসেবে বিজ্ঞাপন নির্মাতারা তৈরী করতে হচ্ছে থ্রিডি ঘরবাড়ি। থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্স অনেক ক্ষেত্রেই প্রধান হাতিয়ার।
নির্দিষ্ট প্লান অনুযায়ী একটি বাড়ি তৈরী করা সময়সাপেক্ষ। তারসাথে যদি যোগ করতে হয় আরো অনেকগুলি বাড়ি তাহলে একদিকে প্রতিটি বাড়ি নিখুতভাবে তৈরী করতে

টুডি এনিমেশনের জন্য ক্রেজি-টক এনিমেশন

নাম থেকেই ধারনা করতে পারেন, এরসাথে কথা বলার সম্পর্ক। আপনার রয়েছে কোন ছবি। ফটোগ্রাফ কিংবা আকা ছবি। তাকে এমনভাবে এনিমেট করবেন সেটা জীবন্ত হয়ে কথা বলবে। এনিমেশনে কথা বলার জন্য প্রয়োজন হয় লিপ-সিংকিং, শব্দের সাথে ঠোট মেলানো। সেইসাথে চোখ এবং মুখের নানাবিধ পরিবর্তন। সব সুযোগ রয়েছে সহজে ব্যবহারযোগ্য এই সফটঅয়্যারে।

থ্রিডি ষ্টুডিও ম্যাক্সে ক্যারেকটার এনিমেশন - ১

একসময় পুরো মুভি থ্রিডিতে তৈরীর বিষয়টি মানুষকে অবাক করত। বর্তমানে থ্রিডি ক্যারেকটার এনিমেশন কিংবা কার্টুন ছবি মানুষকে ততটা অবাক করে না বরং মনে হয় আমি যদি করতে পারতাম। আপনার পক্ষেও থ্রিডি ক্যারেকটার এনিমেশন করা সম্ভব। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি-লোকবল-অর্থ সবকিছু থাকলে পুরো মুভি। নইলে অন্তত থ্রিডি এনিমেটেড বিজ্ঞাপন কিংবা কয়েক মিনিটের কার্টুন।
থ্রিডি ক্যারেকটার এনিমেশন কিভাবে করা হয় জানানো হচ্ছে কয়েকটি পর্বে।

ওয়েব ডিজাইন করতে চান : কিছু নিয়ম মেনে চলুন

যারা ওয়েব ডিজাইনার হবেন সিদ্ধান্ত নেন তাদের শুরুতে বেশকিছু জটিল সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এইচটিএমএল এবং সিএসএস শিখবেন, নাকি পিএইচপি-রুবি শিখবেন। শেখার জন্য কোন পথে যাবেন, ভিজুয়াল টুল ব্যবহার করবেন নাকি সরাসরি কোড লিখবেন। এই বিষয়গুলি এতটাই দ্বন্দ তৈরী করে যে কারো কারো বছর পেরিয়ে যায় সিদ্ধান্ত নিতে। কারো পক্ষে কখনোই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় না। সবকিছুই শিখব বলে ধরে নেন, কোনটাই শেখা হয় না। সময় গড়িয়ে যায়।

Flash Catalyst: ওয়েব পেজে অডিও, ভিডিও এবং অন্যান্য বিষয় যোগ করা

ফটোশপ ডিজাইনকে কিভাবে ওয়েব পেজে পরিনত করা যায় সেটা উল্লেখ করা হয়েছে আগের টিউটোরিয়ালগুলিতে। ওয়েবপেজের সবকিছু ফটোশপ, ইলাষ্ট্রেটর বা ফায়ারওয়ার্কসে যোগ করে আনতে হবে এমন কথা নেই, ক্যাটালিষ্টে আনার পর টেক্সট, গ্রাফিক এলিমেন্ট, ভিডিও, ফ্লাশ মুভি, অডিও ইত্যাদি যোগ করা যায়।
ক্যাটালিষ্টের টুলস প্যানেলে রয়েছে পাথ (লাইন, রেকট্যাংগল, ইলিপস, ট্রা

Microsoft Expression vs Adobe Dreamweaver

ওয়েব পেজ ডিজাইন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। কোন টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে কোড লিখে ওয়েবপেজ তৈরী করতে পারেন, ভিজ্যুয়াল ডিজাইনার ব্যবহার করে টেক্সট, গ্রাফিক্স, বাটন ইত্যাদি বসিয়ে তৈরী করতে পারেন, এই দুইয়ের সমম্বয়ে কাজ করতে পারেন। যেখানে টেক্সট, গ্রাফিক্স সবকিছু দেখে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে সেইসাথে কোড ব্যবহারের সুযোগও রয়েছে। নিশ্চয়ই এডবি ড্রিমও

ওয়ার্ডপ্রেসে ফটোব্লগিং : ফটো গ্যালারী তৈরী

আপনি যদি ফটোগ্রাফার হন তাহলে আপনার তোলা ছবিগুলি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অন্যদের সামনে তুলে ধরতে চাইবেন সেটা স্বাভাবিক। ভিজিটরের সংখ্যা বাড়লে শুধুমাত্র ছবি দেখেয়েই সাইট থেকে আয়ের সুযোগ পাওয়া যায়। আর চাহিদা থাকলে বিক্রি করার বিষয় তো আছেই। আর যদি ওয়েব ডিজাইনার হন তাহলে পেশাগত কারনেই ফটোব্লগ তৈরী প্রয়োজন হতে পারে।
ফটোগ্রাফি বিষয়ক ব্লগ কিংবা সংক্ষেপে ফটোব্লগ যে কোন ব্লগিং সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। অন্যান্য সফটঅয়্যার থেকে

No comments:

Post a Comment