Hand and foot care হাত-পায়ের যত্ন

 হাতপায়ের ময়লা, ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূরিকরণে লেবুর ব্যবহার

Pedicure-at-Home-680x450হাত-পায়ের ময়লা, দুর্গন্ধ দূর করতে লেবুর ব্যবহার
* হাতের কনুই, হাঁটু, পায়ের গোড়ালি এসব জায়গায় বেশি ময়লা জমে। এ নিয়ে অনেকেরই দুঃশ্চিন্তার শেষ নেই। আধা টুকরো লেবু নিয়ে এই জায়গা গুলোতে ভাল করে ঘষে নিলে ময়লা উঠে গিয়ে ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
* পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সাথে অল্প মিহি চিনি মিশিয়ে মালিশ করে নেবেন। দশ মিনিট পর হাত ধুয়ে নিন কুসুম গরম পানিতে। দেখবেন হাত-পা কোমল, মসৃণ হয়ে উঠেছে।
* ঘরের কাজে যেমন কাপড় কাচা, বাসন মাজা, ঘর মোছা, এসব কাজ করতে করতে হাতে কড়া পড়ে যায়। হাতের মোলায়েম ভাব নষ্ট হয়ে যায়। এক্ষেত্রে গোলাপ পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে হাতের পাতায় মাখুন।
* ফ্রিজের ভিতরে অনেক সময় দুর্গন্ধ হয়। এই দুর্গন্ধ দূর করতে এক টুকরো লেবু কেটে ফ্রিজে রেখে দিন দেখবেন দুর্গন্ধ চলে যাবে।

নখের ও নানা রোগ থেকে রেহাই পাওয়ার উপায়

shajghor
সুন্দর নখ ও নানান রোগ থেকে রেহাই পাওয়ার উপায়
হাতের কিংবা পায়ের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নখ বিভিন্ন রঙে রাঙাতে পছন্দ করেন সবাই।  তাই দেহের অন্যান্য অংশের মত আমাদের নখেরও যত্ন নেয়া খুবই জরুরী। প্রতিদিনের সহজ কিছু অভ্যাস নখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং নখের নানান রোগের হাত থেকে রেহাই পেতে নিচের পদ্ধতি গুলো মেনে চলুন_
নিয়মিত নখের যত্ন নিনঃ
দেহের অন্যান্য অংশের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে আমরা বেশ সচেতন থাকলেও নখের প্রতি একটু বেশিই বেখেয়াল। কিন্তু এই কাজটি মোটেই উচিৎ নয়। নিয়মিত নখের যত্ন নেয়া খুব জরুরী। সপ্তাহে অন্তত ১ দিন নখের প্রতি নজর দিন। নখ কেটে সঠিক আকৃতি দিন। হালকা গরম পানিতে সামান্য শ্যাম্পু দিয়ে হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এতে নখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং নখ শক্ত হয়।
নখের ভঙ্গুরতা রোধে অলিভ অয়েলঃ
নখ পাতলা এবং নরম হয়ে গেলে ভঙ্গুরতা বৃদ্ধি পায়। এই সমস্যা দূর করতে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করা উচিৎ। একটি বাটিতে অলিচ অয়েল ঢেলে নিয়ে এতে নখ ডুবিয়ে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। সপ্তাহে ২ বার এই কাজটি করলে নখের ভঙ্গুরতা একেবারেই কমে যাবে।
নখ কামড়াবেন নাঃ
অনেকেই অভ্যাসবশত নখ কামড়ান অথবা দাঁত দিয়ে নখ কাটেন। এই অভ্যাসটি অত্যন্ত খারাপ। এতে করে নখের সামনের অংশ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নখের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়। নখ না কামড়ানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
খাদ্যতালিকার প্রতি লক্ষ্য রাখুনঃ
যারা অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার খান তাদের নখ নরম এবং পাতলা হয়ে ভেঙ্গে যায়। তাই নিজের খাদ্যতালিকা থেকে অতিরিক্ত মিষ্টি বাদ দিন। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান। এতে নখ ভেতর থেকে শক্ত হয়, ভঙ্গুরতা দূর হয়। প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন।

বর্ষাকালের মৌসুমে পায়ের যত্ন

বর্ষাকালের মৌসুমে পায়ের যত্ন
বর্ষাকালের মৌসুমে পায়ের যত্ন
বর্ষাকালের মৌসুমে সবথেকে খারাপ অবস্থা হয় আপনার সুন্দর পা দুটির। রাস্তার কাদা, জল পেরিয়ে আসতে হয় এর জন্য পেডিকিওর করা সুন্দর পা’ এর আঙুল, নখগুলির অবস্থা হয় দফারফা। কিন্তু সারাসপ্তাহ কাজ করার পর ছুটির দিনে আর ইচ্ছে করে না পার্লারে গিয়ে পেডিকিওর করার। কিন্তু পা’দুটো পরিস্কার করে সুন্দর করে তোলাও দরকার। কি করবেন? জেনে নিন কয়েকটি সহজ পদ্ধতি যাতে আপনার সুন্দর পেডিকিওর করা পা থাকে মসৃণ ও সুন্দর।
১) আপনি বুট পরুন বা খোলা জুতো পরুন, রোজ বাড়ি ফিরে অবশ্যই ভাল করে নিজের পা ধুন। পা ধোয়ার সময় সরু ব্রাশ দিয়ে ভাল করে আঙুলগুলো থেকে ঘষে ময়লা একদম বের করে দিন।
২) পা ভাল করে ধুয়ে নেওয়ার পর নরম তোয়ালে দিয়ে আলতোভাবে মুছে নিন। এরপর নিজের গায়ে যেমন ময়েশ্চারাইজার লোশন লাগান সমানভাবে পায়ে ময়েসচারাইজার লোশন লাগান। পা’এর জন্য আলাদা ময়েশ্চারাইজার লোশন পাওয়া যায়।
৩) পা’য়ের নখ খুব বেশি লম্বা করবেন না। হাতের নখ যেমন প্রতি সপ্তাহে সুন্দর শেপ করে কেটে ফাইল করেন। ঠিক সমানভাবেই পায়ের নখগুলি সুন্দরভাবে কেটে ফাইল করুন এবং ফাইল করার সময় খেয়াল রাখবেন নখের কোন দিক অসমান যেন না হয়ে থাকে। কারণ অসমান নখে সবথেকে বেশি ময়লা জমে থাকে।

গরম কালে পায়ের যত্ন

গরম কালে পায়ের যত্ন
গরম কালে পায়ের যত্ন
গরম কালে ধূলো বালির কারনে পায়ে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে অনেক বেশি ঘাম হওয়ার কারনে, আর এই ঘাম থেকেই ধূলোবালি পায়ে আটকে যায়। আসুন জেনে নিই পায়ের যত্নে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস:
* গরমকালে পায়ে সবথেকে বেশি ঘাম হয়। এই কারণে প্রতিদিন পা ভালোভাবে ধৌত করতে হবে।
*প্রতিদিন শোবার আগে মশ্চারাইজার বা ফুট ক্রিম পায়ে লাগান৷ কিন্তু খুব বেশি পরিমাণে মশ্চারাইজার লাগাবেন না৷ বিশেষ করে পায়ের আঙুলের মাঝখানে৷ এতে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।
*পা ঢাকা জুতো পরুন৷ তবে যদি কখনও খোলা জুতো পরেন তবে পায়ে সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলবেন না।
*জুতো কেনার সময় আরামের কথা খেয়াল রাখবেন৷ এমন জুতো পরবেন যা পরলে পায়ে আরাম অনুভূত হবে৷ নরম জুতোও কেনা যেতে পারে৷
*রাতে শোবার আগে নারকেল তেল মেখেও শুতে পারেন৷ তবে নারকেল তেল মাখলে অবশ্যই সুতির মোজা পরে শোবেন৷ এতে পায়ের চামড় নরম থাকে।
*সিয়া বাটার পায়ে লাগাতে পারেন। এটি পা ফাটার হাত থেকে বাঁচায়। উষ্ণ গরম জলে পা ধুয়ে সিয়া বাটার লাগালে উপকার পাবেন।

হাতের কোমলতা বৃদ্ধি করুন

shajghor হাত সাজঘর
হাতের কোমলতা বৃদ্ধি করুন
আপনি কি আপনার হাতের কোমলতা বৃদ্ধি করতে চান?…
জেনে নিন কিছু কার্যকরী ও সহজ পদ্ধতি যা আপনি সহজে ঘরেই তৈরী করতে পারবেন এবং যা আপনাকে দিবে আকর্ষনীয় ও কোমল ত্বক।
১. প্রথমেই হাতের রুক্ষ মৃত চামড়া তুলে ফেলতে হবে।
২. এই মৃত চামড়া তোলার জন্য ঘরে বসে স্ক্রাব তৈরীর জন্য অলিভ অয়েল, চিনি ও গুড়ো দুধ একসাথে মিশিয়ে নিন। ২চা চামচ গুড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, ১ টেবিল চামচ চিনি একসাথে খুব ভালো করে মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন।
যদি চান এতে কয়েক ফোটা লেবুর রসও দিতে পারেন। কারণ, লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
৩. এই স্ক্রাবিং প্রক্রিয়া শেষ হলে সম পরিমান অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল একসাথে মিশিয়ে ভালোভাবে হাতে লাগান। এটা হাতে আদ্রতা ও কোমলতা আনে। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন।
৪. হাত ময়েশ্চারাইজিং এর পর ১০ দিনে একবার হাতে গরম ভাপ দেবার চেষ্টা করুন। ভালোভাবে হাত শুকিয়ে/মুছে নিয়ে পেট্রোলিয়াম জেলি অথবা ভালো কোনো হাতের ক্রিম মাখুন যা আপনার ত্বক এর জন্য
মানানসই।
৫. হাতে ঘৃতকুমারীর (aloe-vera)’র রস মালিশ করে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন এবং ময়েশ্চারাইজার লাগান।
৬. কাপড় ধোয়ার সময় সবসময় হাতে রবারের গ্লাভস পড়ুন। আর যদি তা না থাকে তবে লিকুইড হ্যান্ড সোপ বা হাতের জন্য ভালো এমন কিছু ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন এমন কোনো সাবান ব্যবহার করবেন না যা আপনার হাতের জন্য ক্ষতিকারক।
৭. গরম বা শীত যেকোনো দিনে ঘরের বাইরে যাবার আগে ভালো কোনো সানস্ক্রিন মাখুন। এতে আপনার হাতের রং সুরক্ষিত থাকবে।
৮. আপনার রান্নাঘরে কোনো জৈব সাবান বা ভেষজ তরল সাবান রাখুন এবং রান্নাঘরে কাজের সময় তা ব্যবহার করুন।
৯. বেশি বেশি পানি পান করুন এতে হাতের আদ্রতা বজায় থাকবে।
১০. আপনার খাদ্য তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাটি এসিড যেমন- ওমেগা ৩, যোগ করুন। মাছ বা বাদাম থেকে এটা পেতে পারেন।

সুন্দর ঝকঝকে নখ পাওয়ার উপায়

নখের রং বদলে হলদেটে ভাব হওয়া, কখনো বা নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়। এসব সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ও নখ ভালো রাখতে প্রথমেই দরকার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। সে জন্য নিয়মিত হাত-পায়ের যত্ন নিতে হবে।
মাসে অন্তত দুবার ম্যানিকিউর, পেডিকিউর করতে হবে। সম্ভব হলে প্রতি ১৫ দিনে একবার করা ভালো। এতে নখের সমস্যা অনেকখানি কমে যাবে।
যাদের নখ ভাঙার সমস্যা আছে, তারা নিয়মিত নেইল হার্ডনার ব্যবহার করতে পারেন। এটি নেইলপলিশের মতো বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এ ছাড়া নখে হলদেটে ভাব দেখা দিলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভ্যাসলিন লাগিয়ে রাখুন।
সকালে গোসলের আগে বাফার দিয়ে পরিষ্কার করে নিন। এতে হলদেটে ভাব কেটে যাবে। আর সপ্তাহে একদিন গরম পানিতে শ্যাম্পু দিয়ে হাত-পা ডুবিয়ে রাখুন। এরপর নরম ব্রাশ দিয়ে হাত-পা ঘষে পরিষ্কার করুন। হাত-পায়ের ত্বক ও নখ দুটোই পরিষ্কার থাকবে।
অনেক সময় সবজি কাটলে নখে দাগ হয়ে যায়। সে অবস্থা থেকে রেহাই পেতে লেবু কেটে ঘষে নিতে পারেন। নিমিষেই দাগ দূর হবে।
এক সপ্তাহের বেশি নেইলপলিশ লাগিয়ে রাখা উচিত নয়। মাঝে অন্তত দুই দিন বিরতি দিয়ে আবার নেইলপলিশ ব্যবহার করতে পারেন।

কনুই এবং হাঁটুর কালো দাগ দূর করুণ

কনুই এবং হাঁটুর কালো দাগ দূর করুণ
কনুই এবং হাঁটুর কালো দাগ দূর করুণ
অনেকের হাঁটুতে আর কনুইয়ে কালো দাগ পড়ে। যা দেখতে বিছ্রি লাগে। আমরা বেশির ভাগ সময় কনুইয়ে ভর দিয়ে অনেক কাজ করি যা ফলে কনুইয়ে কালো দাগ পড়ে। মাটিতে বা ফ্লোরে হাঁটু দিয়ে বসার অভ্যাস থাকলেও হাঁটুতে দাগ পড়ে।
কনুই এবং হাঁটুতে যে কালচে দাগ পড়ে যায়, তা সহজেই দূর করা যায় ঘরোয়া উপায়ে। কিন্তু কীভাবে? আসুন জেনে নিন উপায়টি।
প্রথমে একটি লেবু দুই টুকরো করে কেটে নিন। এতে সামান্য লবণ লাগিয়ে নিন। তারপর কনুইয়ে ঘষতে থাকুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। একইভাবে হাঁটুতেও ঘষুন ১০-১৫মিনিট। ঘষতে বিরক্ত লাগে? কোনো সমস্যা নেই। তাহলে এখন কনুইয়ের নিচে লেবুর খোসা রেখে কিছুক্ষণ বই পড়ে ফেলুন। তারপর ২-৩ মিনিট ঘষে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে দাগ দূর হয়ে যাবে।
 সতর্কতাঃ
০১. হাঁটু আর কনুইয়ে ভর দিয়ে কাজ কম করার চেষ্টা করবেন।
০২. খেয়াল রাখবেন হাঁটু আর কনুই যেন কখনো শুষ্ক না হয়।
০৩. খেয়াল রাখবেন যেন কোন কাটা চেরা থাকলে সেখানে লেবুর রস না লাগে।

পরিপূর্ণ সৌন্দর্য পেতে হাত ও পায়ের যত্ন নিন

hat - pa shajghor.comঈদে সুন্দর ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে কে না চায়। তাই ত্বকের পাশাপাশি হাত পায়েরও সমপরিমাণ যত্ন নেয়া উচিৎ। এতেই আপনার রূপচর্চা পরিপূর্ণ হবে।

– হাত পায়ের যত্নের জন্য একটি বড় পাত্রে হাল্কা গরম পানি, সামান্য শ্যাম্পু, ১ চিমটি লবন এবং ১ কাপ ভিনেগার মিশিয়ে তাতে হাত পা ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন।
-এরপর ভালোমত হাত পা মুছে নিয়ে একটি বাটিতে মুলতানি মাটি, সামান্য লেবুর রস এবং পানি দিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করুন। এরপর তা হাতে ও পায়ে লাগিয়ে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
– শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে মুছে ফেলুন। এরপর ভালো কোনো বডি লোশন লাগিয়ে দিন।

শীতে চাই হাত ও পায়ের একটু বাড়তি যত্ন

shajghor_cold hands and feetমুখের ত্বকের কথা ভেবে আমরা অনেক কাজ করেলেও হাত ও পায়ের দিকে নজর বেশ কমই দিয়ে থাকি। কিন্তু ঋতু পরিবর্তন এবং শীতের শুরুর এই সময়ে মুখের ত্বকের পাশাপাশি হাত ও পায়ের যত্নে সচেতন হওয়া উচিত সকলেরই। চলুন তবে ঝটপট শিখে নেয়া যাক হাত ও পায়ের যত্নের বিশেষ কিছু পদ্ধতি।
হাত পায়ের ত্বক ধুয়ে নিন ভালো করেঃ
দিনশেষে বাসায় ফিরে এসে মুখ ধোয়াটা যেমন জরুরী তেমনই জরুরী হাত ও পা ধুয়ে ফেলা। তবে শুধু পানি দিয়ে হাত পা ধোয়া নয় একটু বিশেষ যত্ন নিয়ে হাত পা ধোয়া উচিত। একটি বড় গামলায় কুসুম গরম পানি নিয়ে এতে ভিনেগার ও সামান্য লবণ দিয়ে ১০ মিনিট হাত পা চুবিয়ে রাখুন। পড়ে হাত পা ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
স্ক্রাব করুন হাত পায়ের ত্বকঃ
মুখের ত্বক যেভাবে স্ক্রাব করা উচিত তেমনই হাত ও পায়ের ত্বক স্ক্রাব করে মরা চামড়া তুলে নেয়া উচিত। একটি লেবু মাঝামাঝি খণ্ড করে নিয়ে কাটা দিক ২-৩ টেবিল চামচ চিনির মধ্যে গড়িয়ে চিনি লাগিয়ে চিনি সহ লেবুর খণ্ড হাতে ও পায়ে ঘষে নিন ভালো করে। এরপর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
সুস্থ উজ্জ্বল হাত-পায়ের ত্বকের জন্য প্যাকঃ
২ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ/দুধ, ২ টেবিল চামচ মধু ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে হাত ও পায়ে লাগান ভালো করে। ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন ভালো করে। এই প্যাকটি কালচে ছোপ দূর করে হাতে পায়ের উজ্জলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
ময়েসচারাইজিংঃ
হাতে পায়ের যত্ন নেয়ার সব শেষে ভালো কোনো ময়েসচারাইজার লাগাতে একেবারেই ভুলবেন না। যদি প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার খোঁজেন তবে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ময়েসচারাইজার ভালো করে লাগিয়ে রাতে ঘুমুতে যাবেন।
সুত্রঃ পিএনএস