Web Design ওয়েব ডিজাইন করতে চান

ওয়েব ডিজাইন করতে চান : কিছু নিয়ম মেনে চলুন

যারা ওয়েব ডিজাইনার হবেন সিদ্ধান্ত নেন তাদের শুরুতে বেশকিছু জটিল সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এইচটিএমএল এবং সিএসএস শিখবেন, নাকি পিএইচপি-রুবি শিখবেন। শেখার জন্য কোন পথে যাবেন, ভিজুয়াল টুল ব্যবহার করবেন নাকি সরাসরি কোড লিখবেন। এই বিষয়গুলি এতটাই দ্বন্দ তৈরী করে যে কারো কারো বছর পেরিয়ে যায় সিদ্ধান্ত নিতে। কারো পক্ষে কখনোই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় না। সবকিছুই শিখব বলে ধরে নেন, কোনটাই শেখা হয় না। সময় গড়িয়ে যায়।

Flash Catalyst: ওয়েব পেজে অডিও, ভিডিও এবং অন্যান্য বিষয় যোগ করা

ফটোশপ ডিজাইনকে কিভাবে ওয়েব পেজে পরিনত করা যায় সেটা উল্লেখ করা হয়েছে আগের টিউটোরিয়ালগুলিতে। ওয়েবপেজের সবকিছু ফটোশপ, ইলাষ্ট্রেটর বা ফায়ারওয়ার্কসে যোগ করে আনতে হবে এমন কথা নেই, ক্যাটালিষ্টে আনার পর টেক্সট, গ্রাফিক এলিমেন্ট, ভিডিও, ফ্লাশ মুভি, অডিও ইত্যাদি যোগ করা যায়।
ক্যাটালিষ্টের টুলস প্যানেলে রয়েছে পাথ (লাইন, রেকট্যাংগল, ইলিপস, ট্রা

Microsoft Expression vs Adobe Dreamweaver

ওয়েব পেজ ডিজাইন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। কোন টেক্সট এডিটর ব্যবহার করে কোড লিখে ওয়েবপেজ তৈরী করতে পারেন, ভিজ্যুয়াল ডিজাইনার ব্যবহার করে টেক্সট, গ্রাফিক্স, বাটন ইত্যাদি বসিয়ে তৈরী করতে পারেন, এই দুইয়ের সমম্বয়ে কাজ করতে পারেন। যেখানে টেক্সট, গ্রাফিক্স সবকিছু দেখে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে সেইসাথে কোড ব্যবহারের সুযোগও রয়েছে। নিশ্চয়ই এডবি ড্রিমও

ওয়ার্ডপ্রেসে ফটোব্লগিং : ফটো গ্যালারী তৈরী

আপনি যদি ফটোগ্রাফার হন তাহলে আপনার তোলা ছবিগুলি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অন্যদের সামনে তুলে ধরতে চাইবেন সেটা স্বাভাবিক। ভিজিটরের সংখ্যা বাড়লে শুধুমাত্র ছবি দেখেয়েই সাইট থেকে আয়ের সুযোগ পাওয়া যায়। আর চাহিদা থাকলে বিক্রি করার বিষয় তো আছেই। আর যদি ওয়েব ডিজাইনার হন তাহলে পেশাগত কারনেই ফটোব্লগ তৈরী প্রয়োজন হতে পারে।
ফটোগ্রাফি বিষয়ক ব্লগ কিংবা সংক্ষেপে ফটোব্লগ যে কোন ব্লগিং সফটঅয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। অন্যান্য সফটঅয়্যার থেকে

নিজস্ব ডোমেন থেকে কি সুবিধে পাওয়া যায়

আপনি ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন কারনে। যেভাবে ফেসবুক-টুইটার ব্যবহার করেন তাকেই আরেকটু বড় আকারে ব্লগ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আয়ের লক্ষ সামনে রেখে ব্যবসা হিসেবে ব্লগ তৈরী করতে পারেন। ফ্রিলান্সার হিসেবে কাজ করলে নিজের পরিচিতি তুলে ধরা, প্রচার চালানোর কাজে ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। আর ব্যবসা প্রতিস্ঠান পরিচালনা করলে ওয়েবসাইট ছাড়া এইযুগে ভাল করার খুব সুযোগ নেই।
আপনি কয়েক মিনিটে বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী করতে পারেন  ব্লগার কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসে। কোন খরচ নেই। সেইসাথে কিছু খরচ করলে আপনি নিজের নামে ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। ডোমেন হচ্ছে আপনার নিজের নাম। বিশ্বে কোটি কোটি ওয়েবসাইট থাকলেও এক নামে একটিমাত্র সাইটও থাকতে পারে। কাজেই আপনার পছন্দের নামে কেউ খোজ করলে আপনার সাইটটিই পাওয়া যাবে।
নিজস্ব ডোমেন ব্যবহারের জন্য টাকা খরচ করতে হয়। বছরে ৫০০-৬০০ টাকা দিয়ে আপনার পছন্দের নামটি নিজের করে নিতে পারেন। যদি নিজস্ব সার্ভার (ভাড়া করা) ব্যবহার করতে চান তাহলে সেখানে এই নামে একটি ফোল্ডার তৈরী করা হবে আপনার জন্য। সেখানে পুরো কর্তৃত্ব আপনার।

ওয়েব ডিজাইনের মুলনীতি ঠিক রাখুন

সম্প্রতি গুগলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা গানিতিক হিসেবে চেয়ে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞার ওপর বেশি জোর দেয়। তার অর্থ আগে যে নিয়মে ওয়েব সাইট তৈরী করলে বেশি ভিজিটর পাওয়া যেত বর্তমানে সেভাবে ভাল ফল পাওয়া যাবে না, বরং ভিজিটর সাইটকে ভাল নজরে দেখলে ভাল ফল পাওয়া যাবে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও পদ্ধতিতে এটা বড় ধরনের পরিবর্তন।
আপনি ওয়েব ডিজাইনার হলে কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরী করে বেশি ভিজিটর পাবেন সেই বিষয়গুলির দিকে দৃষ্টি রাখুন। পৃথকভাবে হয়ত উল্লেখ করা প্রয়োজন নেই ওয়েবসাইটকে সব ধরনের ব্রাউজারে ব্যবহারের সুযোগ রাখা, ফ্লাশ বা এইচটিএমএল৫ যাই ব্যবহার করা হোক না কেন, ঠিকভাবে কাজ করা ইত্যাদি বিষয় গুরুত্বপুর্ন।

Wordpress: টেম্পলেট (থিম) ব্যবহার

আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবহার করুন অথবা নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করুন, খুব সহজে নিজের পছন্দমত টেম্পলেট ব্যবহার করতে পারেন। বিনামুল্যের ব্লগের ক্ষেত্রে আপনি সরাসরি তাদের সাইট থেকে থিম পছন্দ করতে পারেন, তার প্রিভিউ দেখতে পারেন, এরপর একবার ক্লিক করলেই সেটা আপনার ব্লগে কাজ করবে। এর সমস্যা হচ্ছে, বিনামুল্যের ব্লগে থিমের আভ্যন্তরীন কোন পরিবর্তন করার সুযোগ দেয়া হয় না। যদি ফন্টসাইজ আপনার জন্য মানানসই না হয় তাহলে আপনি ফন্ট পরিবর্তন করতে পারেন না, বরং আপনার জন্য মানানসই ফন্টের থিম খুজে বের করতে হয়। যদিও তাদের থিমের সংখ্যা অনেক, ক্রমশই সেগুলি বাড়ানো হচ্ছে। এদের অধিকাংশেই হেডার ইমেজ পরিবর্তন করা যায়, কোনটিতে পছন্দমত রংও ব্যবহার করা যায়।  

গ্রাফিক ডিজাইনে ফটোশপ-ইলাষ্ট্রেটর দুটি প্রয়োজন হয় কেন


গ্রাফিক ডিজাইনে যারা নতুন কিংবা শিখতে আগ্রহি তারা অনেক সময়ই বিভ্রান্তিতে পড়েন সফটঅয়্যার নিয়ে। ফটোশপ শিখবেন নাকি ইলাষ্ট্রেটর শিখবেন এই সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যায় পড়েন। তাদের জন্যই এই পোষ্ট।
বিষয়টিকে যদি যুক্তি দিয়ে দেখেন তাহলে হতে পারে এমন, ফটোশপ এবং ইলাষ্ট্রেটর দুটি সফটঅয়্যারই এডবির তৈরী। যদি একটি দিয়ে কাজ চলত তাহলে দুটি পৃথক সফটঅয়্যার প্রয়োজন হত না। এই যুক্তিতে দুটিই প্রয়োজন।

ইলাষ্ট্রেটর-ভেক্টর ডিজাইনের জন্য ষ্টক রেফারেন্স ব্যবহার


ঐতিহাসিকভাবে শিল্পীরা সামনে মডেল রেখে ছবি আকেন। ডিজিটাল যুগে এই পদ্ধতিকে সব ধরনের শিল্পকর্মে ব্যবহার করা যায়, ভেক্টর আর্ট সহ। ষ্টক ইমেজ কিভাবে ভেক্টর ডিজাইন সহজ করতে পারে সেকথা উল্লেখ করা হচ্ছে এই পোষ্টে।প্রথমে ষ্টক ইমেজ সম্পর্কে দুকথা বলে নেয়া ভাল। আপনার যে বিষয়ের ছবিই প্রয়োজন হোক না কোন, ইন্টারনেটে সার্চ করলে পাবেন। এগুলি ষ্টক আর্ট। ডিজাইনাররা সবসময়ই এগুলির সাহায্য নেন। এগুলি যেহেতু অন্যের সম্পত্তি (কপিরইটেড) সেহেতু সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন না। ব্যবহার করার আগে নিজেকে কয়েকটি প্রশ্ন করে নিন।

No comments:

Post a Comment