মেয়েদের ক্ষেত্রে সাধারণত মাইগ্রেনের সমস্যা বেশি দেখা যায়৷ ঋতুচক্রের আগে এবং পরে হরমোনের ওঠানামা, গর্ভনিরোধক বড়ি, চকোলেট, পনির ইত্যাদি মহিলাদের মাইগ্রেনের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷
কেন হয়?
গর্ভবস্থায় মাইগ্রেনের জন্য অনেকেই গর্ভধারন হরমোনকে দোষ দিয়ে থাকেন৷ তবে হরমোন একমাত্র দোষী নয়৷ গবেষকেরা বলছেন, স্নায়ু পথ পরিবর্তন, মস্কিষ্কে কেমিক্যালের ভারসাম্য
নষ্ট হওয়া এবং মস্কিষ্কে রক্তসংবহন বেড়ে গেলেও মাইগ্রেন দেখা দিতে পারে৷ এছাড়াও স্ট্রেস, ক্লান্তি, চড়া আলো, হট্টোগোল, অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম পরিবেশ এবং যে খাবার গুলি গর্ভবস্থায় খাওয়া উচিত নয় সেগুলির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়াও রক্তে শর্করার পরিমাণ কম হলে এবং জলের পরিমাণ কমে হলেই মাথা ম্যথার প্রকোপ বাড়ে৷
কী করবেন?
যদি গর্ভাবস্থায় মাইগ্রেনে আক্রান্ত হয় তবে কিছু বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কেননা এই সময় অনেক ওষুধ চাইলেও সেবন করা যাবে না। রক্তে শর্করা স্বল্পতা ও পানি শূন্যতা মাথাব্যথার পরিমাণ বাড়াবে। এই সময় কিছু সময় অন্তর কম পরিমাণে খাবার খাওয়া প্রয়োজন৷ এছাড়াও পরিমিত পানি এবং না চাইলেও সামান্য শর্করা জাতীয় খাবারও খেতে হবে৷ পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামও প্রয়োজন৷ সাধারন মাইগ্রেনের ব্যথা প্রতিকার করা গেলেও গর্ভবস্থায় এটি প্রতিকার সাধারনত মুশকিল কারণ এই বিশেষ সময়ে বেশ কিছু ওষুধ চাইলেও সেবন করা যায়না৷ নিজের অজান্তেই যদি কেউ গর্ভকালীন অবস্থায় এই ধরণের ওষুধ সেবন করে ফেলেন তবে তার প্রভাব গর্ভজাত শিশুর উপরেও পড়তে পারে৷ ওষুধ যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে, বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে। প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ নিরাপদ। তবে অন্য সময় মাইগ্রেনে যেসব ওষুধ দেওয়া হয় যেমন: কোডিন, ট্রিপট্যান বা আরগোটঅ্যামাইন ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ। শিথিলায়ন পদ্ধতি কাজে আসতে পারে। মানসিক চাপ কমান, হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন।
গবেষকদের সমীক্ষায় দেখা গেছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গর্ভধারন কালীন সময়ে মহিলাদের মাইগ্রেনের প্রকোপ অনেকটাই কমে আসে৷ কিন্তু গর্ভাবস্থায় যদি মাইগ্রেনের সময় যদি নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের প্রকোপ লক্ষ করা যায় তবে বিশেষ কিছু সতর্কতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়৷
তাছাড়া তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গর্ভধারণকালে এই নারীদের মাইগ্রেনের প্রকোপ অনেকটাই কমে আসে।
কেন হয়?
গর্ভবস্থায় মাইগ্রেনের জন্য অনেকেই গর্ভধারন হরমোনকে দোষ দিয়ে থাকেন৷ তবে হরমোন একমাত্র দোষী নয়৷ গবেষকেরা বলছেন, স্নায়ু পথ পরিবর্তন, মস্কিষ্কে কেমিক্যালের ভারসাম্য
নষ্ট হওয়া এবং মস্কিষ্কে রক্তসংবহন বেড়ে গেলেও মাইগ্রেন দেখা দিতে পারে৷ এছাড়াও স্ট্রেস, ক্লান্তি, চড়া আলো, হট্টোগোল, অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম পরিবেশ এবং যে খাবার গুলি গর্ভবস্থায় খাওয়া উচিত নয় সেগুলির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ এছাড়াও রক্তে শর্করার পরিমাণ কম হলে এবং জলের পরিমাণ কমে হলেই মাথা ম্যথার প্রকোপ বাড়ে৷
কী করবেন?
যদি গর্ভাবস্থায় মাইগ্রেনে আক্রান্ত হয় তবে কিছু বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কেননা এই সময় অনেক ওষুধ চাইলেও সেবন করা যাবে না। রক্তে শর্করা স্বল্পতা ও পানি শূন্যতা মাথাব্যথার পরিমাণ বাড়াবে। এই সময় কিছু সময় অন্তর কম পরিমাণে খাবার খাওয়া প্রয়োজন৷ এছাড়াও পরিমিত পানি এবং না চাইলেও সামান্য শর্করা জাতীয় খাবারও খেতে হবে৷ পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামও প্রয়োজন৷ সাধারন মাইগ্রেনের ব্যথা প্রতিকার করা গেলেও গর্ভবস্থায় এটি প্রতিকার সাধারনত মুশকিল কারণ এই বিশেষ সময়ে বেশ কিছু ওষুধ চাইলেও সেবন করা যায়না৷ নিজের অজান্তেই যদি কেউ গর্ভকালীন অবস্থায় এই ধরণের ওষুধ সেবন করে ফেলেন তবে তার প্রভাব গর্ভজাত শিশুর উপরেও পড়তে পারে৷ ওষুধ যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে, বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে। প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ নিরাপদ। তবে অন্য সময় মাইগ্রেনে যেসব ওষুধ দেওয়া হয় যেমন: কোডিন, ট্রিপট্যান বা আরগোটঅ্যামাইন ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ। শিথিলায়ন পদ্ধতি কাজে আসতে পারে। মানসিক চাপ কমান, হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করুন।
গবেষকদের সমীক্ষায় দেখা গেছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গর্ভধারন কালীন সময়ে মহিলাদের মাইগ্রেনের প্রকোপ অনেকটাই কমে আসে৷ কিন্তু গর্ভাবস্থায় যদি মাইগ্রেনের সময় যদি নারীদের মধ্যে মাইগ্রেনের প্রকোপ লক্ষ করা যায় তবে বিশেষ কিছু সতর্কতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়৷
তাছাড়া তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গর্ভধারণকালে এই নারীদের মাইগ্রেনের প্রকোপ অনেকটাই কমে আসে।
MD HELAL |
No comments:
Post a Comment