Tutorials and tips on Heath, Graphic Design, Animation, Photography, Outsourcing, Freelancing and others. We're here with something new, the business of the current solution
- Home
- Health Tips
- Open Tutorial
- Freelancing
- Microsoft
- Design
- Science
- Golden Man Of Bangla Language
- কাজী নজরুল ইসলাম
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- Lalon লালন
- Josim Uddin জসীম উদ্দীন
- শামসুর রাহমান
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- হুমায়ূন আহমেদ
- গোলাম মোস্তফা
- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
- আহসান হাবীব
- অতুলপ্রসাদ সেন
- রামপ্রসাদ সেন
- সুকান্ত ভট্টাচার্য
- সুকুমার রায়
- হাসন রাজা (অহিদুর রেজা)
- বেগম সুফিয়া কামাল
- রজনীকান্ত সেন
- দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
- জীবনানন্দ দাশ
- Bangla Book
- CONTARCT
Monday, January 26, 2015
তারারা কেন মিটি-মিটি জ্বলে
মহাকাশের বিস্ময় ধুমকেতুর জন্ম মৃত্যু ও পরিনতি
মহাকাশ এক অজানা অধ্যায়।আর এই অজানা অধ্যায়ে আছে হাজার অজানা বস্তু, যার কিছু কিছুর সন্ধান আমরা জানি।আর কিছুর সন্ধান হয়তো এখনো জানি না।আর এ সকল বস্তুর মধ্যে কিছু বস্তু মানুষের মনে মনেক কৌতূহল সৃষ্টি করে।তার মধ্যে ধুমকেতু একটি।প্রাচীন কালে মানুষ এগুলো দেখে বিস্ময়ে হতোবাক হয়ে যেত।আর ভাবত এটি বুঝি অশুভ কিছু।যাই হোক আর কথা বাড়াবো না।আসুন আজকে জেনে নেওয়া যাক ধুমকেতুর জন্ম মৃত্যু ও পরিনতি সম্পর্কে।
ধূমকেতুর জন্মঃ
মহাবিশ্বে এলিয়েনের সম্ভাব্যতা, বিজ্ঞানিদের মতবাদ এবং তাদের খুজে বের করার প্রচেষ্টা
আমাদের মহাবিশ্বে,আমাদের পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানিদের মাথাব্যাথার অন্ত নেই।মাথা-ব্যাথার পরিমানটা এতটাই বেশি যে সেই ১৯৭০ সালে বিজ্ঞানিরা বিলিয়ান বিলিয়ান ডলার খরচ করে ভয়েযার-১ নামক একটি মহাকাশ যান বানিয়ে,তাতে পৃথিবীর মোটামুটি সকল ভাষায়
আনারস-দুধ একসঙ্গে খেলে কি হয়
সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা ধারণা রয়েছে
আনারস এবং দুধ একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এতে শারীরিক সমস্যা হয়। বিশেষ করে
মায়েরা তাদের সন্তানকে কখনই দুধ এবং আনারস খেতে দেন না। এমনকি লেবুও দুধ
একসঙ্গে দেওয়া হয় না। এসব ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। বেশির ভাগ
Diverse and dangerous electric fish বৈচিত্রপূর্ন ও বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক মাছ
বৈচিত্র্যময় এ প্রাণিজগতে বিচিত্র প্রাণির বসবাস। সাগর তলের প্রাণিজগতের বৈচিত্র্য আরো বিস্ময়কর। সাগরতলের এটি বিস্ময়কর প্রাণির নাম বিদ্যুৎ মাছ। ইংরেজিতে ইলেক্ট্রিক ফিশ
Some interesting information on the human body মানব শরীরের কিছু মজার তথ্য
মানুষ হল সৃষ্টির সেরা জীব। কারন আল্লাহ
তা’আলা মানুষকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন যেইভাবে অন্য কোন জীবকে সৃষ্টি করেন
নি। মানুষ যখনই তার নিজেকে নিয়ে কোন চিন্তা ভাবনা বা গবেষণা করে তখনই খুজে
পায় মানব সৃষ্টির নতুন নতুন বিস্ময়কর অনেক তথ্য।
আল্লাহ তা’আলা মানুষকে কত না উত্তমরুপে সৃষ্টি করেছেন যা মানুষ ভাবতেই
পারে না। যাই হোক এই পোষ্টটি থেকে আমরা জানবো মানবসম্বন্ধীয় মজার কিছু
তথ্য।
২. দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
৩. রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
৪. দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
৫. একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বার পেঁচানো যাবে।
৬. কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
Enzymes, hormones, and the future of medicine এনজাইম, হরমোন ও ভবিষ্যৎ চিকিৎসা
মানুষের শরীরের বিভিন্ন প্রকার স্বাভাবিক ক্রিয়া কলাপ নির্ধারন করে
হরমোন। এনজাইম পরিপাকে, বিপাকে, স্নায়ু উদ্দীপনা পরিবহনে সাহায্য করে।
মানুষের দেহে নিয়মিত হাজার হাজার বিক্রিয়া সংগঠিত হচ্ছে এ সব বিক্রিয়া
নিয়ন্ত্রন করে এনজাইম, বাংলা তে এনজাইম মানে
হল উৎসেচক। এ হরমন ও উৎসেচক আমাদের জন্য কত ধরকার তা একটু পরে জানতে
পারবেন। তার আগে আমি কিছু জিনিস সম্পর্কে আপনাদেরকে কিছু ধারনা দিয়ে
নিচ্ছি। এগুলো ছাড়া কিছু কিছু জিনিস বুঝতে কষ্ট হতে পারে। যারা সাইন্স
থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করছেন তারা এ অংশ না পড়লে ও চলবে । কিন্তু সবাই
যেন সহজে বুঝতে পারে আমি তাই সব কিছু একটু ভেজ্ঞে বলছি। যারা এখন ও বিজ্ঞান
বিভাগে নবম দশম অথবা ইন্টারমিডিয়েট পড়ছেন এই পোস্টটি পড়লে আপনাদের জীব
বিজ্ঞানের একাডেমিক অনেক কিছুই জানতে পারবেন।
এখানের অনেক কিছু লিখতে আমি ইন্টারমিডিয়েটের প্রাণি বিজ্ঞান বইটির সাহায্য নিয়েছি। তাই গাজী আজমল ও গাজী আসমত স্যারদের নিকট বিশেষ
মানব দেহের গ্রন্থি সম্পর্কে একটু বলা ধরকারঃ
যেসব কোষ বা কোষ গুচ্ছ দেহের বিভিন জৈবিক প্রক্রিয়ার প্রয়জনীয় রাসায়নকি পদার্থ ক্ষরন করে তাই হচ্ছে গ্রন্থি। ক্ষরন
এখানের অনেক কিছু লিখতে আমি ইন্টারমিডিয়েটের প্রাণি বিজ্ঞান বইটির সাহায্য নিয়েছি। তাই গাজী আজমল ও গাজী আসমত স্যারদের নিকট বিশেষ
মানব দেহের গ্রন্থি সম্পর্কে একটু বলা ধরকারঃ
যেসব কোষ বা কোষ গুচ্ছ দেহের বিভিন জৈবিক প্রক্রিয়ার প্রয়জনীয় রাসায়নকি পদার্থ ক্ষরন করে তাই হচ্ছে গ্রন্থি। ক্ষরন
Red ants power লাল পিঁপড়ার অলৌকিক ক্ষমতা
লাল পিঁপড়া বা বিষ পিঁপড়া (Fire Ant) নামে
পরিচিত এক পিঁপড়াদের একটি প্রজাতিতে রয়েছে চরম একতা । এই ক্ষুদ্র
প্রানীদের বুদ্ধিমত্তা দেখে অনেকেই অবাক। প্রায় সব প্রজাতীর পিঁপড়াদেরই
দলবদ্ধ হয়ে বসবাস ও খাদ্য সংগ্রহ করতে দেখা যায়। তবে এদের মধ্যে
রয়েছে বেশ কিছু মজার মজার অনুশীলন যা শুধু মাত্র বিপদের দিনেই দেখা যায়।
কাউ আক্রমণ করার ক্ষেত্রেও একত্রিত হয়ে এগিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু দৃষ্টান্ত
দেখুন।
Flying Lizard উড়ন্ত টিকটিকি
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রানী জগতে সবাইকে স্বাগতম। অনেকটা বিচ্ছিন্নভাবে হলেও বিভিন্ন প্রানীর সাথে সবাইকে পরিচয় করার প্রয়াস চলছে অনেক আগে থেকেই। আজ উড়ন্ত টিকটিকি (Draco Lizard) সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আট ইঞ্চি এই প্রানীর শরীরটা অনেকটা ভয়ানক ও চলাফেরায় রয়েছে রাজকীয় ভাব। খুব দ্রুত এক ডাল থেকে অরেক ডালে লাফ দেওয়া ও অনেকটা বাদুরের মতো উড়াল দেওয়ার চৌকশ কৌশল আছে তাদের।এ কারনে এদের উড়ন্ত ড্রাগনও বলা হয়।
Vampires thermal sensor capabilities and Eating বাদুরের তাপ সেন্সর ক্ষমতা ও খাদ্যাভ্যাস
যে বাদুর ঠিক মতো চোখে দেখতে পায় না সে আবার কিভাবে নিজের খাদ্য জোগার
করবে। শব্দ সোনার ক্ষমতার মতোই ভ্যাম্পার বাদুরের রয়েছে সূক্ষ তাপ
অনুভূতি যার মাধ্যমে বিশেষ রকমের খাবার চিনতে তাদের ভুল হয় না। সাম্প্রতিক
গবেষণায় এই বিষয়টি জানা যায়। এই প্রজাতির
বাদুরের নাকের পাশে বিশেষভাবে রক্ত প্রবাহিত হয় যার মাধ্যমে
Animals in natural camouflage প্রাণীদের প্রাকৃতিক ছদ্মবেশ
প্রতৃকি সকল প্রাণীকেই দিয়েছে তার নিজের মত করে আত্মরক্ষার সুযোগ আর দিয়েছে নিজের খাবার যোগার করে নেয়ার উপযুক্ত যগ্যতা। একটি সিংহ বা চিতা যদি নিচেকে বনের মাঝে লুকাতে না পারতো তাহলে কি সে সহজে তার খাদ্য জোগার করতে পারতো? না, পারতো না। আবার একটা প্রজাপতি বা ব্যাঙ যদি নিজেকে ঠিক মত লুকাতে না পারে তাহলে সে সহজেই অন্যের খাদ্যে পরিণত হয়ে যাবে। তাই প্রকৃতি প্রায় প্রতিটি প্রাণীকেই দিয়েছে পরিবেশের সাথে নিজেকে মিশিয়ে নিয়ে লুকিয়ে থাকার একটা আশ্চর্য ক্ষমতা। এটাকে বলা হয় প্রাকৃতিক ছদ্মবেশ। দেখুন প্রাণীগুলি কি করে নিজেদেরকে লুকিয়ে ফেলে পরিবেশের সাথে নিজেকে মিশিয়ে দিয়ে।
১। সবুজ গিরিগিটি
গাছের পাতার সাথে মিশে আছে সবুজ একটি গিরিগিটি।
২। পেঁচা
গাছের শুকনো বাকলের সাথে নিজেকে মিশিয়ে নিয়েছে একটি পেঁচা
৩। ব্যাঙ
Some DNA ডিএনএ সম্পর্কিত কিছু কথা
সবাইকে ধন্যবাদ আমার আগের পোস্ট টি সম্পর্কে ভাল মত দেয়ার জন্য, সেটির ধারাবাহিকতায় আজ আপনাদের জন্যই লিখছি। কোন ভুল ধরা পরলে অধম ভেবে ক্ষমা করবেন। এবং জানাবেন। আগের পোস্ট টি না পরে থাকলে এখানে পড়ুন
আজ লিখব ডি এন এর মৌলিক পরিচয় এবং এর সম্পর্কে সামান্য কিছু।
ডি এন এ (Deoxyribonucleic acid) মূলত অক্সিজেন, কারবন, নাইট্রোজেন, এবং হাইড্রোজেন এর দ্বারা গঠিত মাইক্রোমলিকিউল। এটি একটি নিউক্লিক এসিড যার মাঝে বংশ বিস্তার এবং জীবের বেড়ে ওঠা এবং তার সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য (জেনেটিক ইনফরমেশন) এনকোডেড থাকে। এর গঠন সাধারণত এর বেস পেয়ার মলিকিউলের চেইন হয়ে থাকে ।
Some of the fun and magic of chemistry রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিক
রসায়ন নিয়ে মজার অনেক কাজ করা যায় যেগুলোকে
অনেকে ম্যাজিকও বলে। শিরোনাম দেখই বুঝা যাচ্ছে এই পোষ্ট রসায়নরে কিছু মজার
বিষয় নিয়ে । খেলাগুলো ছোট ছোট হলেও আর্শ্চযজনক। চলুন দেরি না করে এক
নজরে দেখে ফেলি কি কি বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে আজকের পোষ্টটি।
১)বিলীয়মান রঙ
১)বিলীয়মান রঙ
Some interesting facts of chemistry রসায়নের কিছু মজার তথ্য
রসায়ন অনেকের কাছে সহজবোধ্য না হলেও এটি কিন্তু যথেস্ট মজার একটি বিষয়। রসায়ন মানেই অনেক মজা। এর আগে রসায়নের বেশ কিছু মজার বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছি। যথারীতি আজকেও থাকছে রসায়নের কিছু মজা। চলুন দেখি আজকের মজাগুলো কি!
১. আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসের পানি পরে যাবে ,তাই না ? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না । কি অবাক হচ্চেন , পানির উচ্চতা আরও কমে গেল , তাই না ?
২. আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে !!!
৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে।
Orbit কক্ষপথ
কক্ষপথ
প্রাচীনকালে কিছু মানুষ বিজ্ঞান নিয়ে অনেক কিছুই কল্পনা করেছে, কল্পকাহিনী লিখেছে যেগুলো বেশিরভাগই ছিল আজগুবি, বানোয়াট। এরকমই একজন লেখক ও বিজ্ঞানী ২০৪৪ সালের দিকে কল্পনা করে বসলেন যে, ৩০৪৮ সালের দিকে পৃ্থিবীর মতই আরেকটি গ্রহ পৃ্থিবীর অক্ষরেখায় চলে আসবে যেখানে মানুষের মতই কিছু প্রাণী থাকবে এবং দুই গ্রহের মুখোমুখি সংঘর্ষে পৃ্থিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। ২০৩৬ সালের দিকে কিছু উল্কাপিন্ড যেমন
প্রাচীনকালে কিছু মানুষ বিজ্ঞান নিয়ে অনেক কিছুই কল্পনা করেছে, কল্পকাহিনী লিখেছে যেগুলো বেশিরভাগই ছিল আজগুবি, বানোয়াট। এরকমই একজন লেখক ও বিজ্ঞানী ২০৪৪ সালের দিকে কল্পনা করে বসলেন যে, ৩০৪৮ সালের দিকে পৃ্থিবীর মতই আরেকটি গ্রহ পৃ্থিবীর অক্ষরেখায় চলে আসবে যেখানে মানুষের মতই কিছু প্রাণী থাকবে এবং দুই গ্রহের মুখোমুখি সংঘর্ষে পৃ্থিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। ২০৩৬ সালের দিকে কিছু উল্কাপিন্ড যেমন
Attacked by Black Hole ব্ল্যাক হোল এর কবলে
ব্ল্যাক হোল এর কবলে
হ্যাল্লো, আমি জাকির, এন্ড্রমিডা থেকে। সবার কাছেই আমি একজন টেকি ব্লগার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিয়মিত পাঠক হলেও কোন পোস্ট এ পর্যন্ত দেওয়া হয় নি। টেকনোলজি ব্লগ লিখার আগে আমার একটা শখ ছিল, সাইন্স ফিকশন লিখা। ব্লগ লিখার কারনে অনেক দিন কোন সাইন্স ফিকশন লিখা হয় নি। তার পরেও আজ আপনাদের সাথে আমার একটা সাইন্স ফিকশন শেয়ার করি।
হ্যাল্লো, আমি জাকির, এন্ড্রমিডা থেকে। সবার কাছেই আমি একজন টেকি ব্লগার। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিয়মিত পাঠক হলেও কোন পোস্ট এ পর্যন্ত দেওয়া হয় নি। টেকনোলজি ব্লগ লিখার আগে আমার একটা শখ ছিল, সাইন্স ফিকশন লিখা। ব্লগ লিখার কারনে অনেক দিন কোন সাইন্স ফিকশন লিখা হয় নি। তার পরেও আজ আপনাদের সাথে আমার একটা সাইন্স ফিকশন শেয়ার করি।
ব্ল্যাক হোল এর কবলে
Sunday, January 25, 2015
জীবনানন্দ দাশ
তিমিরহননের কবি জীবনানন্দ দাশ |
|
---|---|
জীবনানন্দ দাশের বহূল প্রচলিত আলোকচিত্র
|
|
জন্ম | ফেব্রুয়ারি ১৭, ১৮৯৯ (বয়স ১১৫) বরিশাল, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | অক্টোবর ২২, ১৯৫৪ (৫৫ বছর) কলকাতা, ভারত |
সমাধিস্থল | ভারত |
ছদ্মনাম | 'শ্রী', 'কালপুরুষ' |
জীবিকা |
|
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় | |
---|---|
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
|
|
জীবিকা | নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা |
সময়কাল | বাংলার নবজাগরণ |
রজনীকান্ত সেন
রজনীকান্ত সেন
রজনীকান্ত সেন | |
---|---|
জীবিকা | কবি, গীতিকার, সুরকার, গায়ক |
ভাষা | বাংলা |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় |
জাতি | বাঙালি |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারতীয় |
সময়কাল | বাংলার নবজাগরণ |
ধরণ | গান, কবিতা |
সাহিত্য আন্দোলন | বাংলার নবজাগরণ |
উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ | কান্তগীতি, বাণী, কল্যাণী, অমৃতা |
দম্পতি | হিরন্ময়ী দেবী |
রজনীকান্ত সেন (জন্মঃ ২৬ জুলাই, ১৮৬৫ - মৃত্যুঃ ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১০) প্রখ্যাত কবি, গীতিকার এবং সুরকার হিসেবে বাঙালি শিক্ষা-সংস্কৃতিতে চিরস্মরণীয়
বেগম সুফিয়া কামাল
বেগম সুফিয়া কামাল (জন্ম: ২০শে জুন, ১৯১১ - মৃত্যু: ২০শে নভেম্বর, ১৯৯৯) বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, লেখিকা, নারীবাদী ও নারী আন্দোলনের অন্যতম
Lalon লালন
লালন (জন্ম ১৭৭৪- মৃত্যু অক্টোবর ১৭, ১৮৯০) বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী একজন বাঙালী যিনি ফকির লালন, লালন সাঁই, লালন শাহ, মহাত্মা লালন ইত্যাদি নামেও
হাসন রাজা (অহিদুর রেজা)
অহিদুর রেজা বা দেওয়ান হাসন রাজা (ছদ্মনাম) (২১ ডিসেম্বর, ১৮৫৪ - ৬ ডিসেম্বর, ১৯২২) - (বাংলা- ৭ পৌষ,১২৬১ - ২২ অগ্রহায়ণ,১৩২৯)[১] বাংলাদেশের একজন মরমী কবি এবং বাউল শিল্পী। তাঁর প্রকৃত নাম দেওয়ান হাসন রাজা। মরমী সাধনা বাংলাদেশে দর্শনচেতনার সাথে সঙ্গীতের এক অসামান্য সংযোগ ঘটিয়েছে। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মতে লালন শাহ্ এর প্রধান পথিকৃৎ। এর পাশাপাশি
সুকুমার রায়
সুকান্ত ভট্টাচার্য
সুকান্ত ভট্টাচার্য | |
---|---|
সুকান্ত ভট্টাচার্য
|
|
জীবিকা | কবি |
জাতি | বাঙালি |
প্রাথমিক জীবন
পিতা-নিবারন ভট্টাচার্য, মা-সুনীতি দেবী। ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট মাতামহের ৪৩, মহিম হালদার স্ট্রীটের বাড়ীতে,কালীঘাট,কলকাতায় তার জন্ম।। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল ফরিদপুর জেলার, বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার, উনশিয়া গ্রামে। ১৯৪৫ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অকৃতকার্য হন।রামপ্রসাদ সেন
গোলাম মোস্তফা
গোলাম মোস্তফা | |
---|---|
জন্ম | ১৮৮৭ |
মৃত্যু | ১৯৬৪ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
বংশোদ্ভূত | বাঙালি |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
যে জন্য পরিচিত | লেখক, কবি |
ধর্ম | মুসলিম |
জন্ম ও পারিবার
গোলাম মোস্তফার জন্ম ১৮৯৭ সালে যশোর জেলার ঝিনাইদহ মহকুমার শৈলকূপা থানার অন্তর্গত মনোহরপুর গ্রামে। পিতা কাজী গোলাম রব্বানী,ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত | |
---|---|
জন্ম | ১৮১২ |
মৃত্যু | ১৮৫৯ |
বংশোদ্ভূত | বাঙালি |
যে জন্য পরিচিত | বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক |
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (জন্ম: ১৮১২ - মৃত্যু: ১৮৫৯) ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙ্গালী কবি ও সাহিত্যিক। তিনি 'সংবাদ প্রভাকর'(বা 'সম্বাদ প্রভাকর')এর সম্পাদক। কিন্তু ব্যাপক ভাবে বলতে গেলে তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন কবি ও সাহিত্যিক। তাঁর হাত ধরেই মধ্যযুগের গণ্ডি পেড়িয়ে বাংলা কবিতা আধুনিকতার পথে নাগরিক রূপ পেয়েছিল। তিনি "গুপ্ত কবি" নামে সমধিক পরিচিত। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো তাঁর পরবর্তী সাহিত্যিকরা ঈশ্বর গুপ্তকে 'গুরু'পদে বরণ করেছিলেন। তাঁর ছদ্মনাম 'ভ্রমণকারী বন্ধু'। এছাড়া বহুবিধ পত্র-পত্রিকা তিনি সম্পাদনা করেছেন।
জন্ম এ পারিবারিক পরিচিতি
তাঁর জন্ম চব্বিশ পরগনা জেলার কাঞ্চনপল্লী (বা কাঞ্চনপাড়া) গ্রামে, যা বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত। তাঁর প্রপিতামহ নিধিরাম ছিলেন একজন সুবিখ্যাত কবিরাজআহসান হাবীব
আহসান হাবীব
আহসান হাবীবজন্ম ২ জানুয়ারি, ১৯১৭
পিরোজপুরমৃত্যু ১০ জুলাই, ১৯৮৫
ঢাকা, বাংলাদেশ।জাতীয়তা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বাঙালি পেশা কবি, সাহিত্য সম্পাদক ধর্ম ইসলাম
আহসান হাবীব (জন্ম: ২ জানুয়ারি, ১৯১৭ - মৃত্যু: ১০ জুলাই, ১৯৮৫) (ইংরেজি: Ahsan Habib) একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী কবি ও সাহিত্যিক। দীর্ঘ দিন দৈনিক বাংলা পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক পদের দায়িত্ব পালন সূত্রে তিনি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের সাহিত্য অঙ্গনে অভিভাবকের ভূমিকা রেখেছেন। তিনি পঞ্চাশ দশকের অন্যতম প্রধান আধুনিক কবি হিসেবে পরিগণিত। [১]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
আহসান হাবীবের জন্ম ১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি পিরোজপুরের শংকরপাশা গ্রামে৷ পিতার নাম হামিজুদ্দীন হাওলাদার৷
অতুলপ্রসাদ সেন
অতুলপ্রসাদ সেন | |
---|---|
অতুলপ্রসাদ সেন
|
|
জীবিকা | কবি ও সংগীতস্রষ্টা |
সময়কাল | বাংলার নবজাগরণ |
অতুলপ্রসাদ সেন (২০শে অক্টোবর, ১৮৭১- ২৬শে আগস্ট, ১৯৩৪) ছিলেন ব্রিটিশ ভারবর্ষে ঊনবিংশ শতাব্দীতে আবির্ভুত একজন বিশিষ্ট বাঙালি গীতিকার, সুরকার ও গায়ক।[১][২] তিনি একজন বিশিষ্ট সংগীতবিদও ছিলেন। তাঁর রচিত গানগুলির মূল উপজীব্য বিষয় ছিল দেশপ্রেম, ভক্তি ও প্রেম। তাঁর জীবনের দুঃখ ও যন্ত্রণাগুলি তাঁর গানের ভাষায় বাঙ্ময় মূর্তি ধারণ করেছিল; "বেদনা অতুলপ্রসাদের গানের প্রধান অবলম্বন"।[৩]
প্রাথমিক জীবন
হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদ | |
---|---|
৬৩তম জন্মদিনে নিজের ঘরে হুমায়ূন আহমেদ
|
|
জন্ম | ১৩ নভেম্বর ১৯৪৮ কুতুবপুর গ্রাম, কেন্দুয়া, নেত্রকোনা জেলা, বাংলাদেশ |
মৃত্যু | ১৯ জুলাই ২০১২ (৬৩ বছর)[১] নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র |
জীবিকা | লেখক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
জাতি | বাঙালি |
শিক্ষা | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি (পিএইচডি) |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
সময়কাল | ১৯৭২-২০১২ |
ধরণ | উপন্যাস, ছোট গল্প, প্রবন্ধ, জীবনী, কলাম, গান |
উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ | জোছনা ও জননীর গল্প, নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, দেয়াল, মধ্যাহ্ন |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | বাংলা একাডেমী পদক একুশে পদক |
দম্পতি | গুলতেকিন আহমেদ (১৯৭৩-২০০৩) মেহের আফরোজ শাওন (২০০৫-২০১২) |
সন্তান | নোভা, শিলা, বিপাশা, নুহাশ, নিষাদ, নিনিত |
আত্মীয় | মুহম্মদ জাফর ইকবাল (ভাই) আহসান হাবীব (ভাই) সুফিয়া হায়দার (বোন) মমতাজ শহিদ (বোন রোকসানা আহমেদ (বোন) |
স্বাক্ষর |
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | |
---|---|
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
|
|
জীবিকা | সরকারী কর্মকর্তা, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক |
সময়কাল | ঊনবিংশ শতাব্দী |
উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ | আনন্দম |
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জুন ২৭, ১৮৩৮- এপ্রিল ৮, ১৮৯৪) উনিশ শতকের বাঙালি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তাঁর অসীম অবদানের জন্যে তিনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। তাঁকে সাধারণত
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
মাইকেল মধুসূদন দত্ত | |
---|---|
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
|
|
জন্ম | ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪ |
মৃত্যু | ২৯ জুন ১৮৭৩ (৪৯ বছর) |
ছদ্মনাম | টিমোথি পেনপোয়েম |
জীবিকা | কবি, নাট্যকার |
জাতি | বাঙালী |
বিষয় | সাহিত্য |
সাহিত্য আন্দোলন | বাংলার নবজাগরণ |
দম্পতি | রেবেকা ম্যাকটাভিস হেনরিতা সোফিয়া হোয়াইট |
সন্তান | নেপোলিয়ন শর্মিষ্ঠা |
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত (২৫ জানুয়ারি, ১৮২৪ – ২৯ জুন, ১৮৭৩) ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও নাট্যকার তথা বাংলার নবজাগরণ সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব।
শামসুর রাহমান
শামসুর রাহমান | |
---|---|
কবি শামসুর রাহমান
|
|
জীবিকা | কবি, সাংবাদিক |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | এমএ (ইংরেজি) |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
সময়কাল | বিংশ শতাব্দী |
ধরণ | আধুনিকতাবাদী |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | বাংলা একাডেমী পুরস্কার একুশে পদক স্বাধীনতা পদক আনন্দ পুরস্কার |
দম্পতি | জোহরা বেগম |
সন্তান | সুমায়রা আমিন, ফাইয়াজ রাহমান, ফাওজিয়া সাবেরিন, ওয়াহিদুর রাহমান মতিন ও শেবা রাহমান |
Saturday, January 24, 2015
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | |
---|---|
১৯১৫ সালে কলকাতায় রবীন্দ্রনাথ
|
|
ছদ্মনাম | ভানুসিংহ ঠাকুর (ভণিতা) |
জীবিকা | কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, সংগীতস্রষ্টা, চিত্রকর, গল্পকার |
সময়কাল | বঙ্গীয় নবজাগরণ |
উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহ | গীতাঞ্জলি (১৯১০), রবীন্দ্র রচনাবলী |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯১৩) |
স্বাক্ষর |
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু | |
---|---|
জন্ম | জানুয়ারি ২৩, ১৮৯৭ কটক, উড়িষ্যা (অধুনা (ওড়িশা), ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ১৮ অগস্ট, ১৯৪৫ (সরকারি মতে) তাইওয়ান (সরকারি মতে) |
সমাধি | রেনকোজি মন্দির (সরকারি মতে, এখানে নেতাজির চিতাভষ্ম রক্ষিত) |
বাসস্থান | ৩৮/২ এলগিন রোড (অধুনা লালা লাজপত রাই সরণি), কলকাতা |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
যে জন্য পরিচিত | ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী ও আজাদ হিন্দ ফৌজের সংগঠক ও সর্বাধিনায়ক |
উচ্চতা | ৫ ফুট ৮.৫ ইঞ্চি |
উপাধি | নেতাজি |
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস, ফরওয়ার্ড ব্লক |
ধর্ম | হিন্দু |
দম্পতি | এমিলি শেঙ্কল |
সন্তান | অনিতা বসু-পাফ |
পিতা-মাতা | জানকীনাথ বসু ও প্রভাবতী দেবী |
আত্মীয় | শরৎচন্দ্র বসু, শর্মিলা বসু |
ওয়েবসাইট | |
নেতাজি রিসার্চ ব্যুরো মিশন নেতাজি |
সুভাষচন্দ্র পরপর দুইবার ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে আদর্শগত সংঘাত এবং কংগ্রেসের বৈদেশিক ও আভ্যন্তরিণ নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা[১] করার জন্য তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়। সুভাষচন্দ্র মনে করতেন গান্ধীজির অহিংসার নীতি ভারতের স্বাধীনতা আনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। Continue
Subscribe to:
Posts (Atom)